আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায় - গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করার নিয়ম
পেজ সূচিপত্রঃ আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়
- আল্ট্রাসনোগ্রাম কি
- গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসোনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়
- আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কি ভুল হয়
- গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাম করার নিয়ম
- আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়
- কত সপ্তাহে আল্ট্রা করলে ছেলে মেয়ে বোঝা যায়
- লেখকের শেষ কথাঃ আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়
আল্ট্রাসনোগ্রাম কি
আল্ট্রাসনোগ্রাম হচ্ছে কোন একটি যন্ত্রের মাধ্যমে শরীরের ভিতরের ছবি কোন একটি পর্দায় দৃশ্যমান করা। আমাদের শরীরে এমন অনেক রোগ হয় যেগুলো শরীরের উপরিভাগ থেকে বোঝা যায় না। শরীরের ভিতরে কোন রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাম হওয়ার কারণ ব্যবহার করা হয়। শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে এই পরীক্ষাটি করা হয় বলে এটি ব্যবহার করলে শরীরের কোন ঝুঁকি থাকে না।
এতে এমন সাউন্ড ব্যবহার করা হয় যা আমরা শুনতে পাই না। রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এই শব্দ তরঙ্গের মাত্রা ২-১৮ মেগাহার্জ এর মধ্যে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় যত বেশি সাউন্ড হবে ততো ভালো মানের ছবি পাওয়া যাবে। তবে এই শব্দ তরঙ্গ শরীরের ভিতর পৌঁছায় না। শরীরের বাইরের অংশে ত্বক এবং মাংসপেশিতে এটি শুষে নেই। তাই যত বেশি ভিতরের কাঠামো দেখার প্রয়োজন হয় তত কম শব্দের তরঙ্গ ব্যবহার করতে হয়।
এর মাধ্যমে শরীরের অভ্যন্তরে অঙ্গ, টিস্যু প্রবাহের লাইভ চিত্র দেখাতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করা খুব সহজ হয়। অনেকেই জানে যে আল্ট্রাসনোগ্রাম পেটে করা হয় তবে পেটে ছাড়াও শরীরের ভেতরের বিভিন্ন অংশে যেমন লিভার, হার্ট, কিডনি সহ অনেক স্থানে ব্যবহার করা যায়। এই আল্ট্রাসনোগ্রাম পদ্ধতিটি মহিলাদের গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই আল্ট্রাসনোগ্রাম মাতৃগর্ভে বাচ্চারা অবস্থা বোঝার জন্য বেশি পরিমাণে ব্যবহৃত হয়।
বর্তমান বিশ্বে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাম ব্যবহারে দিন দিন বেড়েই চলেছে। কারণ এই চিকিৎসা ব্যবস্থার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। আল্টাসনোগ্রাম এক কথায় জরুরি কোন রোগ শনাক্ত অথবা গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর অবস্থা বোঝার জন্য করা হয়ে থাকে। আল্ট্রাসনোগ্রাম এর মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় মায়ের পেটে বাচ্চা কি অবস্থানে আছে এবং বাচ্চার বৃদ্ধি সম্পর্কে খুব সহজেই জানা যায়।
গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায় গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখার এবং বোঝার জন্য বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা রাখতে পারলে খুব সহজেই রিপোর্ট বুঝতে যাবে।
- আল্টাসনোগ্রাম এর ছবি তে মায়ের গর্ভের যে ছবিটি রয়েছে আপনি যখন সেটা দেখবেন তখন ছবির চারপাশে দেখবেন এটা কালো ধূসর অথবা সাদা লাইন দেখা যাচ্ছে। এখানে আপনি অ্যামনিওটিক তরল নামে একটি অংশ দেখতে পাবেন যা দেখতে বড় কালো ধরনের হয়ে থাকে।
- এরপর আল্ট্রাসাউন্ড এ থাকা বাচ্চাটির ছবি দেখুন। ছবির ভিতরে উপরে যে গাঢ় অংশ রয়েছে অর্থাৎ অ্যামনিটিক তরলের মধ্যে থাকা বাচ্চাটিকে ধূসর বা সাদা রঙের মতো দেখা যাবে।
- গর্ভাবস্থায় যখন প্রথম ৪ সপ্তাহ পর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় তখন এই ভ্রুণটিকে একটা সিদ্ধ শিমের মতো দেখা যায়।
- গর্ভের বাচ্চার মাথা দেখার জন্য ১২ সপ্তাহ পর আল্ট্রাসোনোগ্রাম করতে হবে। এরপর ধীরে ধীরে যতদিন বাড়বে গর্ভের বাচ্চার আকৃতি তত বোঝা যাবে।
- এরপর আপনি যখন ২০ সপ্তাহ পর স্ক্যান করবেন তখন প্রায় গর্ভের বাচ্চার সবকিছুই দেখতে পাবেন। গর্ভের বাচ্চার চোখ, হাত ও পা খুব সহজেই দেখতে পাবেন। এছাড়াও এ সময় গর্ভের বাচ্চার লিঙ্গও জানতে পারবেন।
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কি ভুল হয়
আল্ট্রাসনোগ্রাম গর্ভবতী মায়ের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কেননা আল্ট্রাসনোগ্রাম করার পর এই রিপোর্টটি দিয়ে বোঝা যায় যে গর্ভের বাচ্চা সুস্থ আছে কিনা এবং সেই সাথে বাচ্চার শারীরিক অবস্থা ও বোঝা যায়। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায় অনেকেই ভাবতে পারে যে আল্ট্রাসনোগ্রামের রিপোর্ট কি কখনো ভুল হতে পারে। হ্যাঁ, আলট্রাসনোগ্রামের রিপোর্টে ভুল হতে পারে। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের এই ভুল বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় ভোগেন কারণ রিপোর্ট ভুল হওয়ার কারণে গল্পের বাচ্চার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না।
তবে চিন্তা না করে আমরা জেনে নিতে পারি যে কি কি কারনে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল হয়। এবার সেই ভুলগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। অনেকেই ভাবেন যে আল্ট্রাসনোগ্রাম শুধুমাত্র গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে হবে সেটা জানার জন্যই করা হয়। এজন্য সাধারণত ডাক্তাররা আল্ট্রাসনো পরীক্ষা করে বাচ্চার লিঙ্গ বোঝার চেষ্টা করে থাকেন। এবং অনেক সময় দেখা যায় যে গর্ভের বাচ্চা মেয়ে হবে বলা হয়েছিল কিন্তু ছেলে বাচ্চা জন্মগ্রহণ করে। এক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল হওয়ার কয়েকটি কারন থাকতে পারে–
- অনেক সময় গর্ভের বাচ্চার দুই পায়ের মাঝে তার নাড়ি থাকতে পারে। এই জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাফি ছবি দেখে ডাক্তাররা হয়তো নাড়িটি কে শিশুর লিঙ্গ ভেবে ভুল করতে পারে। আর তাই বলতে পারে যে আপনার ছেলে সন্তান হবে।
- গর্ভের বাচ্চা সুবিধাজনক অবস্থানে না থাকলে আল্ট্রাসনোগ্রাম করেও সঠিক তথ্য বের করা যায় না।
- গর্ভের বাচ্চার চারপাশে অ্যামনিওটিক তরলের পরিমাণ বেশি বাচ্চার আকার আকৃতি বা অবস্থান সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না।
- গর্ভবতী নারীর পেটে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকলে গর্ভের শিশু সম্পর্কে এবং তার অবস্থান সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না।
- অনেক গর্ভবতী মহিলা আছে যাদের আগে ২ থেকে ৩ টা মেয়ে আছে। আবার আলট্রাসনোগ্রাম করে যখন ডাক্তাররে দেখেছে এবারও মেয়ে বাচ্চা হবে অথচ মা ছেলে সন্তানের আশা করছে তখন ডাক্তার মিথ্যা সান্তনা দেয়ার জন্য বলতে পারেন যে ছেলে সন্তান হবে। এক্ষেত্রে ডাক্তারের কোন দোষ নেই। গর্ভবতী নারী অথবা পরিবারের খারাপের কথা ভেবেই অনেক ডাক্তার এটা বলে থাকেন। এক্ষেত্রে মন খারাপ না করে সৃষ্টিকর্তা যা দিয়েছে তাতে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন।
গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাম করার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে এই পরীক্ষাটি কিভাবে করা হয়, কিভাবে বোঝা যায় যে ছেলে শিশু অথবা মেয়ে শিশু, কি দেখা হয় ইত্যাদি। আবার অনেকেই ভাবেন যে গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম কি শিশুর জন্য কতটুকু নিরাপদ। গর্ভাবস্থায় সাধারণত ২টি উপায়ে আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়।
পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাফি
যোনিপথের আল্ট্রাসনোগ্রাফি
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায় গর্ভাবস্থায় অনেকে এই বিষয়টি নিয়ে উদ্দীগ্ন থাকেন যে কি সন্তান হবে, ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে। যারা প্রথম গর্ভবতী হয় তাদের ছেলে বা মেয়ে সন্তান নিয়ে খুব একটা চিন্তা থাকে না। কিন্তু এবং যাদের ২–৩ টি বাচ্চা হয়ে যায় তারা আসলেই চিন্তিত থাকে যে কি বাচ্চা হবে। আল্ট্রাসনোগ্রাম করে অনেকে জানার চেষ্টা করে গর্ভে কি বাচ্চা রয়েছে। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনাকে এই বিষয় যথেষ্ট জ্ঞান লাভ করতে হবে।
গর্ভকালীন সময়ে মত তিন বার আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে হয়। ২০ সপ্তাহের আগে যেসব আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় তাতে গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়েটা বোঝা যায় না। কারণ বাচ্চার লিঙ্গ সেই সময়ে বিকশিত হয় না। কিন্তু ২০ সপ্তাহের পর আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে খুব সহজে বুঝা যাবে। অনেকে মনে করেন যে প্রতি মিনিটে গর্ভের বাচ্চার হার্টবিট যদি ১৪০ বি টি এর মধ্যে থাকে তাহলে ছেলে সন্তান হবে। এটা সঠিক নাও হতে পারে কারণ গর্ভের প্রথম দিকে সব বাচ্চারই হার্টবিট বেশি থাকে।
এরপর ২–৩ টি ধাপে আস্তে আস্তে বাচ্চার হার্টবিট স্বাভাবিক হতে শুরু করে। তখন আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে কয়েকটি রিপোর্ট দেখে আপনি খুব সহজেই বলতে পারবেন গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে। এছাড়াও আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের কোন অংশে যদি জেন্ডার এম লেখা থাকে তাহলে আপনি ধরে নিতে পারেন আপনার গর্ভের সন্তানটি ছেলে হতে চলেছে। আর যদি রিপোর্টের ডেসক্রিপশন বক্সের কোন এক জায়গায় জেন্ডার এফ লেখা থাকে তাহলে আপনার ধরে নিতে পারেন আপনার গর্ভের সন্তানটি মেয়ে হতে চলেছে। এছাড়াও কিছু সাংকেতিক চিহ্নের মাধ্যমেও অভিজ্ঞ ডাক্তাররা বুঝতে পারে গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে।
কত সপ্তাহে আল্ট্রা করলে ছেলে মেয়ে বোঝা যায়
কোন নারী যখন গর্ভবতী হয় তখন সে এবং তার পরিবার গর্ভের বাচ্চা নিয়ে অনেক চিন্তায় থাকে। সকলেই ভাবে যে গর্ভের বাচ্চাটি ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে। এজন্য তারা হাসপাতালে অথবা ডাক্তারের কাছে যায় আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে। যাতে তারা জানতে পারে যে গর্ভের বাচ্চাটি ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে। তবে গর্ভবতী নারীদের আল্ট্রাসনোগ্রাম করার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে।
গর্ভবতী নারীদের মোট ৩–৪ টি ধাপে আল্ট্রাসনো করানো হয়। প্রথম ধাপে ১০–১৪ সপ্তাহ পর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এই সময় ভ্রুনের অবস্থা এবং নারীর তলপেটের ভিতরের অবস্থা জানার জন্য আলট্রাসনোগ্রাম করানো হয়। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ২০ সপ্তাহ পর আল্ট্রাসনোগ্রাম করানো হয়। এই সময় গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে ভালোভাবে বোঝা যায়।আরো পড়ুনঃ নবজাতক শিশুর সর্দি কাশি হলে করণীয় - নবজাতকের কাশির সিরাপ
এছাড়াও বাচ্চার শারীরিক অবস্থা এবং মায়ের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কেও সঠিক ধারণা পাওয়া যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে তা বোঝা যায়না যার বেশ কিছু কারন আমি ইতিমধ্যে উপরে আলোচনা করেছি। এরপর তৃতীয় ধাপে আবার আলট্রাসোনোগ্রাম করানো হয়। এ সময় বাচ্চার শারীরিক গঠন এবং অবস্থান ঠিক আছে কিনা সাথে গর্ভবতী মায়ের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এবং সন্তান প্রসবের একটি সঠিক ধারণা দিতে পারে।
লেখকের শেষ কথাঃ আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকলে গর্ভবতী নারীদের চিন্তা অনেকটা কমে যায়। কারণ গর্ভাবস্থায় প্রত্যেকটি নারীই নানা জটিলতার কারণে অনেক চিন্তিত এবং উদ্বিগ্ন হয়ে থাকেন। সাধারণত গর্ভাবস্থায় মায়েদের অনেক সতর্ক এবং সাবধান থাকতে হয়। কারণ তার উপর আরো একজনের দায়িত্ব থাকে। গর্ভাবস্থায় মায়েরা সতর্ক থাকার জন্য বেশ কয়েকবার আল্ট্রাসনোগ্রাম করে থাকে।
এই আল্ট্রাসনোগ্রাম এর রিপোর্ট সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বাচ্চার এবং গর্ভবতী মায়ের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন। আমি আমার এই আর্টিকেলে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার সুবিধার্থে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সেই সাথে আলোচনা করেছি গর্ভের বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে কিভাবে আল্ট্রাসনোগ্রামের রিপোর্ট দেখে বোঝা যাবে।
এছাড়াও গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম এর অনেক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে আপনার বন্ধু বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে শেয়ার করে দিন যাতে আপনার বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয় স্বজনরাও আর্টিকেলটি পরে উপকৃত হতে পারে। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url