হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম - হাতিশুর গাছের উপকারিতা

কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিনহাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কি আপনি জানতে চাচ্ছেন? আপনি যদি এ সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়া এবং এর যাবতীয়  নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি শেষ অব্দি পড়ার অনুরোধ রইলো।
হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম
হাতিশুর গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আমার অনেকেই জানি না। আবার অনেকেই হয়তো জানে।হাতিশুর গাছ হলো একটি অতি প্রয়োজনীয় ঔষধি গাছ। হাতিশুর গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না।

পেজ সূচিপত্রঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে একটা হাতিশুর গাছ সংরক্ষণ করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে হাতিশুর গাছ অতি ছোট কিংবা বাচ্চা না হয়। এক্ষেত্রে ভালো হাতিশুর গাছ চেনার উপায় হচ্ছে এই গাছের ফুল দেখা গেলে কাজটি প্রাপ্তবয়স্ক হয়। যেসব গাছে ফুল হয় না সে গাছ প্রাপ্তবয়স্ক না এবং সেই গাছের শিকড় কোন কাজে আসবে না। যেই গাছটিতে ফুল আছে এবং এর পাতা দেখতে হালকা হলুদ রঙের সেই গাছ বাছাই করতে হবে।

তারপর হাতিশুর গাছের শিকড় ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। হাতিশুর গাছের শিকড় দিয়ে ঔষধ বানানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপাদানের প্রয়োজন হয় যেমন হাতিশুর গাছ, মধু, পান এবং কালোজিরা। ওষুধ তৈরির জন্য প্রথমে সব উপাদান গুলো পরিষ্কার করে নিতে হবে। তারপর একটি পানের উপর হাতিশুর গাছের শিকড় এক ইঞ্চি পরিমাণ নিয়ে এক চিমটি পরিমাণ কালোজিরা এবং এর সাথে একটু মধু মিশিয়ে নিতে হবে। এই উপকরণগুলো একসাথে মিশিয়ে বাজারে যেভাবে পান বিক্রি করে সেইভাবে পান টি খেয়ে নিতে হবে।
তৈরি করা এই ওষুধটি ঘুমানোর এক ঘন্টা আগেই খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এক সপ্তাহ ধরে এই ওষুধটি খেতে পারলে খুব তাড়াতাড়ি এর ফল পাওয়া যাবে। এছাড়াও হাতিশুর গাছের শিকড় এর মাধ্যমে শরীরের কোন এক জায়গায় ফোলা ভাব দেখা গেলে এটি দূর করা সম্ভব। আবার ঠান্ডা কাশি দূর করার জন্য হাতিশুর গাছের শিকড় পানিতে ফুটিয়ে খেলে কাশি দূর হয়ে যায়। এছাড়াও শরীরে কোথাও কেটে বা ছিলে গেলে ক্ষত স্থানে এই শিকড় বেটে লাগিয়ে দিলে ব্যথা কম হয়ে যাবে। 

হাতিশুর গাছের উপকারিতা

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার উপকার সম্পর্কে আমাদের জানা জরুরী কারণ হাতিশুর গাছের উপকার শুনলে আপনি অবাক হবেন। হাতিশুর গাছ একটি মহা ঔষধী গাছ। হাতিশুর গাছ হলো এক ধরনের উদ্ভিদ যা দেখতে অনেক ছোট আকারের হয়। হাতিশুর গাছের পাতা সবুজ এবং ছোট ছোট ফুল থাকে যেগুলো সাদা রঙের হয়ে থাকে। হাতিশুর গাছ খুব একটা বড় হয় না। রাস্তার আশেপাশে বা ঝোপঝাড়ের ভিতর হাতিশুর গাছ জন্মায়। আমরা অনেকে জানি না যে হাতিশুর গাছ একটা ভেষজ গুনাগুন সম্পন্ন উদ্ভিদ। এই হাতিশুর গাছের প্রত্যেকটা অংশেরই উপকারিতা রয়েছে। হাতিশুর গাছের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা  হলো।
  • আমাদের শরীরে অনেক সময় অনেক জায়গায় ফোলা ভাব দেখা দেয়। তখন হাতিশুর গাছের রস ব্যবহার করলে ফোলা ভাব কমে যায় 
  • হাতিশুর গাছের রস খেলে ঠান্ডা ও সর্দি কাশি দূর হয়ে যায়। ঠান্ডা, সর্দি, কাশি দূর করার জন্য হাতিশুর গাছের রস বের করে খেতে হবে। 
  • হাতিশুর গাছের রস খেলে একজিমার সমস্যা দূর হয়ে যায়। শরীরের যে স্থানে একজিমার সমস্যা দেখা দিলে সেই স্থানে হাতিশুর গাছের ব্যবহার করলে একজিমা দূর হয়ে যাবে। 
  • হাতিশুর গাছের রস খেলে দাঁতের সমস্যা দূর হয়ে যায়। দাঁতের মাড়ি অনেক সময় ফুলে যায়। তখন হাতিশুর গাছের রস বের করে পানির সাথে গরম করে তারপর কুলি করলে দাঁতের ব্যথা এবং মাড়ি ফোলার ব্যাথা কমে যাবে। 
  • ব্রণের সমস্যা সমাধানে হাতিশুর গাছের ব্যবহার করা যায়। ব্রণের স্থানে হাতিশুর গাছ একটু থেতলে সেই জায়গায় লাগিয়ে একটু পর ধুয়ে ফেললে ব্রণের সমস্যা উপশম হবে।
  • গলা ব্যথা দূর করার জন্য হাতিশুর গাছের ব্যবহার করা যায়। এর জন্য হাতিশুর গাছের রস বের করে হালকা গরম পানির সাথে মিক্স করে গড়গড়া করলে গলা ব্যথা সেরে যাবে। 
  • শরীরের কোন এক জায়গায় কেটে বা ছিলে গেলে হাতিশুর গাছ থেতলে ক্ষত স্থানে লাগালে ব্যথা কমে যাবে। 
  • বাতের ব্যাথা দূর করার জন্য হাতিশুর গাছের ব্যবহার করা যায়। হাতিশুর কাছে রস বের করে গরম তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যাথার স্থানে লাগালে বাতের ব্যথা দূর হয়ে যাবে। 
  • টাইফয়েড জাতীয় জ্বর দূর করতে হাতিশুর গাছের ব্যবহার করা যায়। হাতিশুর গাছের পাতা হালকা গরম করে খতে পারলে জ্বর সেরে যায়।
  • চুলকানি বা দাউদ দূর করতে হাতিশুর গাছের ব্যবহার করা যায়। হাতিশুর গাছের রস লাগালে চুলকানি বা দাউদ এবং ছত্রাক জনিত রোগ ভালো হয়ে যায়।

হাতিশুর গাছ কোথায় পাওয়া যায়

হাতিশুর গাছ অতি উপকারি হওয়ায় নানা সমস্যার সমাধানে এই গাছ ব্যবহার করা হয়। এই গাছ ব্যবহার করার জন্য বড় এবং প্রাপ্তবয়স্ক গাছ নির্বাচন করতে হবে। তারপর সেই গাছ অথবা গাছের শিকড় পরিষ্কার করে বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা হয়। এখন আসি হাতিশুর গাছ কোথায় কোথায় পাওয়া যায়। এই হাতিশুর গাছ বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। পরিতক্ত স্থানে এবং ঝোপঝাড়ে এই গাছ পাওয়া যায়। এছাড়া শুকিয়ে যাওয়া পুকুর এবং খাল বিলে এই হাতিশুর গাছ পাওয়া যায়।
যেসব স্থানে মানুষের চলাফেরা আনাগোনা কম সেইসব স্থানে হাতিশুর গাছ জন্ম নেয়। অনেকদিন পর্যন্ত পানি শুকিয়ে যাওয়া পুকুরে এই গাছ ভালোমত জন্মায়। হাতিশুর গাছ চেনার উপায় হচ্ছে এর পাতা সবুজ রঙের হয় এবং খসখসে ধরনের হয়ে থাকে। এই গাছের আগায় হাতির সুরের মত বাঁকা এক ধরনের ফুল পাওয়া যায়। এইজন্য এই গাছের নাম হাতিশুর রাখা হয়েছে। হাতিশুর গাছের অনেক উপকার থাকায় এই গাছটি এখন বাণিজ্যিকভাবেও এর চারা রোপন করা হয়। বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই হাতিশুর গাছ পাওয়া যায়। 

হাতিশুর গাছের পাতার উপকারিতা

হাতিশুর গাছের যেমন অনেক উপকার রয়েছে তেমনি হাতিশুর গাছের পাতার ও উপকারিতা রয়েছে। হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম হাতিশুর গাছ এবং এর শিকড়ের উপকারিতা জানলেও এই গাছের পাতার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা।
হাতিশুর গাছের পাতা দেখতে ছোট অবস্থায় সবুজ বর্ণের হয়ে থাকে এবং প্রাপ্তবয়স্ক হলে এই পাতার রং হালকা হলদেটে হয়ে যায়। এবার আমরা হাতিশুর গাছের পাতার কি কি উপকার রয়েছে তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেব।
  • ছত্রাক জাতীয় রোগ দূর করতে হাতিশুর গাছের পাতার ব্যবহার করা যায়। শরীরের দাউদ অথবা চুলকানি দেখা দিলে এই পাতা থেতলিয়ে রস বের করে ক্ষত স্থানে কয়েকদিন নিয়মিত লাগাতে পারলে ছত্রাকজনিত রোগ দূর হয়ে যাবে।
  • শরীরে কোন জায়গায় ফোড়া দেখা দিলে ফোড়ার অংশে হাতিশুর গাছের পাতা বেটে গরম করে লাগিয়ে দিলে ফোঁড়া সেরে যাবে।
  • হাতিশুর গাছের পাতা টাইফয়েড জ্বরের জন্য বেশ কার্যকরী। হাতিশুর গাছের পাতা হালকা গরম পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি যদি রোগী খায় তাহলে টাইফয়েড জ্বর সেরে যায়। হাতিশুর গাছের পাতার সাহায্যে বাতের ব্যাথা অথবা একজিমা দূর করা যায়।

হাতিশুর গাছের শিকড় কখন খাবেন 

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম এই গাছের শিকড় এর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানা থাকলেও হাতিশুর গাছের শিকড় কখন খেতে হবে এটা অনেকেই জানে না। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা যেমন জানা দরকার তেমনি হাতিশুর গাছের শিকড় কখন খাওয়া যাবে এটাও জানা জরুরী। হাতিশুর গাছের শিখর সাধারণত খালি পেটে খেতে হয়। হাতিশুর গাছের শিকড় খালি পেটে না খেলে এটা তেমন কাজে দেয় না। এর কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।

এজন্য হাতিসুর কাছে শিকড় ভোর বেলায় খেতে হবে যাতে এর কার্যক্ষমতা নষ্ট না হয়। হাতিশুর গাছের পাতা  খালি পেটে খাওয়ার পর প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। হাতিশুর কাছের শিখড় খাওয়ার পর আধাঘন্টা অন্য কিছু খাওয়া যাবে না। হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। তবে হাতিশুর গাছের শিকড় থেকে রস বের করে পানির সাথে গরম করে তার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। 

হাতিশুর গাছের অপকারিতা

কোন রোগের জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ ব্যবহার করলে যেমন রোগ সেরে যায় তেমনি ওই ওষুধ বেশি পরিমাণে ব্যবহার করলে দেখা যায় যে রোগটি না সেরে আরো বেড়ে যায় অথবা এর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ভালোবেসে সম্পর্কে প্রয়োজনে তুলনায় বেশি পরিমাণে খেলে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। তেমনি হাতিশুর গাছ খাওয়ার নিয়ম না মেনে খেলে উপকারের বদলে অপকার হতে পারে। এছাড়া শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
হাতিশুর গাছে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো প্রয়োজনে তুলনায় অতিরিক্ত ব্যবহার করার ফলে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে ব্যবহার করলে এতে থাকার রাসায়নিক উপাদানের জন্য শরীরে অতিরিক্ত মাংস বেড়ে যাওয়া এবং টিউমার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এই টিউমার থেকে পরবর্তীতে এটি ক্যান্সারের মত মারাত্মক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই হাতিশুর গাছের শিকড় অথবা পাতা ব্যবহারের আগে ব্যবহারের নিয়ম ভালোভাবে জেনে নিয়ে তারপর ব্যবহার করতে হবে।

হাতিশুর গাছ যৌন উপকারিতা

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম অনেকেই হাতিশুর গাছের নানা উপকারিতা সম্পর্কে জানলেও হাতিশুর গাছের যৌন উপকারিতা এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানে না। অনেকেই এই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার ফলেও আশানুরূপ ফলাফল পায় না। যৌন সমস্যার সমাধানে হাতিশুর গাছের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই রয়েছে। যৌন সমস্যার সমাধানে হাতিশুর গাছের ব্যবহারের বেশ কিছু নিয়ম-নীতি রয়েছে। সেগুলো সম্পর্কে আজ আমরা বিস্তারিত জানবো।

  • যৌন সমস্যার সমাধানে হাতিশুর গাছের ১ ইঞ্চি পরিমাণ শিকড় নিতে হবে। একটি বড় পান পাতার উপর শিকড়টি রেখে এর উপর এক চিমটি কালোজিরা ছিটিয়ে তার সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান টি খেয়ে নিতে হবে। বাজারে বা দোকানে অনেক ধরনের পান বিক্রি হয়। যেকোনো ধরনের পানের সাথে এটি খাওয়া যাবে তবে বড় আকারের একটি পান হলে অনেক ভালো হয়।
    হাতিশুর-গাছের-শিকড়-খাওয়ার-নিয়ম
  • প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এইভাবে পানের সাথে হাতিশুর গাছের শিকড় খেতে হবে। তাছাড়া সকালে প্রতিদিন হাতিশুর গাছের পাতা এবং শিকড় খেয়ে ফেলতে হবে। এইভাবে নিয়মিত যদি দুই থেকে তিন মাস খাওয়া যায় তাহলে যৌন সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। 
  • প্রতিদিন সহবাসের আগে হাতিশুর গাছের শিকড় এবং পান পাতা একসাথে খেতে হবে। 
  • অধিক উপকারের আশায় প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে খাওয়া যাবেনা। এতে উপকারের বদলে অনেক ক্ষতি হতে পারে।

লেখক এর শেষ কথাঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম হাতিশুর হলো ঔষধি গুনাগুনে ভরপুর একটি উদ্ভিদ। এই হাতিশুর গাছের শিকড় থেকে শুরু করে কান্ড এবং পাতারও অনেক উপকার রয়েছে। হাতিশুর গাছের ব্যবহারের কারণে নানা ধরনের রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এই উদ্ভিদ টি এশিয়া মহাদেশে ভালো জন্মায়। বাংলাদেশের প্রাই সব অঞ্চলেই এই হাতিশুর গাছ পাওয়া যায়। হাতিশুর গাছের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অধিক উপকারের আশায় প্রয়োজনে তুলনায় বেশি পরিমাণে ব্যবহার করার ফলে শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

এজন্য হাতিশুর গাছের ব্যবহারের নিয়ম জেনে তারপর ব্যবহার করতে হবে। আমি আমার এই আর্টিকেলে হাতিশুর গাছের শিকড়ের সকল উপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সেই সাথে হাতিশুর গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কেও আলোচনা করেছি। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে আপনার বন্ধু বা আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যেও এই পোস্টটি শেয়ার করে দিন। যাতে করে আপনার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনরাও উপকৃত হতে পারে। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url