১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
বাংলাদেশে ছাত্র অবস্থায় টাকা আয় করার ১০ টি কার্যকরী উপায়অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ সম্পর্কে আপনি কি জানতে ইচ্ছুক? আপনি যদি বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। এছাড়াও এ ইনকামের পেমেন্ট বিকাশে কিভাবে নিবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম করা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। আপনি যদি দক্ষ হন
এবং অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারেন তাহলে আপনিও চাইলে
অনলাইনে ইনকাম করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিশ্চিত করতে পারবেন। নিচে
এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
- অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
- ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং করে যেভাবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিবেন
- ব্লগিং করে আয়
- ব্লগকে নগদীকরণ করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট
- ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়
- বিকাশের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় উত্তোলন
- অনলাইনে টিউশনি করিয়ে ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়কৃত পেমেন্ট বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন
- অনলাইনে ড্রপশিপিং বিজনেস করে ইনকাম
- টেলিগ্রামে কাজ করে ইনকাম
- অনলাইনে মাইনিং করে ইনকাম
- ক্রিপ্টো ট্রেডিং করে ইনকাম
- লেখকের শেষ কথাঃ অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অনলাইন থেকে আয় করার নানা ধরনের সুযোগ রয়েছে এবং এ
সুযোগ দিন দিন প্রসারিত এবং বিকশিত হচ্ছে। এর ফলে অনেকেই খুব সহজেই ঘরে
বসেই অনলাইন থেকে ইনকাম করছে। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনাকে একটা বড় সময়
ব্যয় করতে হবে। আপনি যদি অনলাইন থেকে আয় করার দক্ষতা অর্জন করতে পারেন এবং আপনি
যদি পরিশ্রমী এবং ধৈর্যশীল হন তাহলে খুব সহজেই অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।
অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করা যায় যা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে।
অনলাইন থেকে আয় করে সেই পেমেন্ট উত্তোলন করার জন্য বিকাশ বাংলাদেশের একটি
জনপ্রিয় পেমেন্ট পদ্ধতি। খুব সহজেই অন্যান্য ব্যাংক একাউন্ট থেকে
বিকাশে পেমেন্ট ট্রান্সফার করা যায়। যার
কারণে বিকাশ পেমেন্ট একাউন্ট বাংলাদেশ অনেক জনপ্রিয়। আপনি অনলাইন
থেকে আয় করে এসব পেমেন্ট গুলো বিকাশের মাধ্যমে নির্বিঘ্নে উত্তলন
করতে পারবেন। বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম এবং সেই ইনকাম বিকাশের মাধ্যমে
পেমেন্ট নিশ্চিত করা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা
হলো। আপনি যদি সত্যিই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান এবং ইনকাম কৃত
পেমেন্ট বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে শেষ অব্দি
পড়ুন।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার উপায়
ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে হয়তো আপনারা অনেকে শুনেছেন অথবা
জানেন। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে নিজে স্বাধীনভাবে অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করা।
প্রায় অনেকেরই ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা সম্পর্কে অনেক ভালোমতো ধারণা রয়েছে
আবার কারো একটু কম ধারণা রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করা
যাবে যদি আপনার সঠিক দক্ষতা এবং ধৈর্য থাকে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা আমরা যেভাবে
ভাবি আসলে কিন্তু ঠিক সেরকম নয়।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান, দক্ষতা, ধৈর্য এবং সঠিক গাইডলাইন।
তবেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেকগুলো
সেক্টর রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং শেখার পূর্বে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সঠিক
ধারণা নিতে হবে। এরপরেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন
সেক্টর নিয়ে কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর যে
সেক্টরে কাজ করতে ইচ্ছুক সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিয়ে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং
করার পরিকল্পনা করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে। যেমন- ইউটিউব মার্কেটিং, গ্রাফিক্স
ডিজাইন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, এডসেন্স ব্লগিং, আর্টিকেল রাইটিং, ফেসবুক
মার্কেটিং, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি। অনলাইনে এইসব সেক্টরে কাজ করে সহজেই ইনকাম
করা যায়। আপনি যদি কাজে দক্ষ হন তাহলে অবশ্যই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা
ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং থেকে মার্কেটপ্লেস এবং
মার্কেটপ্লেসের বাইরে গিয়েও ইনকাম করা যায়।
মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে ঘরে বসে আয় করা যায়। এছাড়াও
আপনি যদি দক্ষ হন তাহলে মার্কেটপ্লেস এর বাইরে গিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর
টাকা আয় করতে পারবেন। এর জন্য আপনার প্রয়োজন মার্কেটপ্লেসে আপনার একটি
একাউন্ট এবং কাজের পরিপূর্ণ দক্ষতা। কাজের দক্ষতা ছাড়া আপনাকে কেউ কাজ দেবে
না। মার্কেটপ্লেস থেকে অনেকগুলো মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়া যায়। তার
মধ্যে অন্যতম হলো ফাইবার, আপওয়ার্ক, পিপল আর আওয়ার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম
ইত্যাদি।
এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে অনেক কাজের ব্যবস্থা করা থাকে। এই মার্কেটপ্লেসে আপনি
আপনার ক্লায়েন্টের সাথে সার্ভিস দেয়ার আগে আপনি আপনার কাজের দাম নির্ধারণ
করতে পারেন। এসব কাজ বা গিগ সার্ভিস কমপ্লিট করে দেওয়ার পর আপনার ক্লায়েন্ট
যদি আপনার কাজের প্রতি সন্তুষ্ট হয় তবেই আপনাকে টাকা দেবে। ফ্রিল্যান্সিং থেকে
এভাবে মার্কেটপ্লেসে আয় করার জন্য আপনাকে হতে হবে অনেক দক্ষ, পরিশ্রমি এবং
ধৈর্যশীল। এছাড়া আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না।
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যেকোনো কাজের প্রতি পরিপূর্ণ দক্ষ হবেন তখনই
আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি এসব সেক্টরের কাজের প্রতি দক্ষ হয়ে থাকেন
তাহলে তো আপনি কাজ পাবেনই তবে যারা ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে চাই কিন্তু
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানে না এবং কোন কাজ পারে না তাদের আগে কাজে দক্ষ হতে
হবে। এসব কাজে দক্ষ হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই কোন দক্ষতা সম্পন্ন আইটি বা
ট্রেনিং সেন্টারে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ গাইডলাইন এবং
লাইফটাইম সাপোর্ট। যেটা আপনি কোন দক্ষতা সম্পন্ন আইটি বা ট্রেনিং সেন্টারে
ফ্রিল্যান্সিং শিখলে এই গাইডলাইন এবং সাপোর্ট টা পাবেন। এজন্য আপনাকে দক্ষ
ট্রেনিং সেন্টার বা ট্রেনার নির্বাচন করতে হবে। এবং আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ
করে যেতে হবেে। তবে আপনি এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফল হতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে যেভাবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিবেন
মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করে মূলত টাকা ইনকামের জন্য। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সাররা
ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে এবং এই ইনকাম কৃত টাকা বিভিন্ন মাধ্যমে
উত্তোলন করছে। ফ্রিল্যান্সারের সাধারণত আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে
পেমেন্ট পাওয়ার জন্য পেওনিয়ার ব্যবহার করে থাকে। ফ্রিল্যান্সাররা পেওনিয়ার এর
মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে সমস্ত কাজের পেমেন্ট নিয়ে ওই
পেমেন্ট যে কোন ব্যাংকিং একাউন্ট অথবা মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে ট্রান্সফার করে
নেয়।আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করে ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে পাওয়া পেমেন্টগুলো
বিকাশ একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন। অন্য একাউন্ট থেকে বিকাশে খুব সহজেই টাকা
ট্রান্সফার করা যায়।ফ্রিল্যান্সিং করে এভাবেই বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেয়া
যায়।
ব্লগিং করে আয়
অনলাইনে ইনকাম করার আরেকটি মাধ্যম হলো ব্লগিং করে আয় করা। ব্লগিং হলো ডিজিটাল
মার্কেটিং এর একটি অন্যতম অংশ। বর্তমানে ব্লগিং থেকে ব্লগাররা প্রচুর টাকা আয়
করছে। ব্লগিং করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট। প্রথমে আপনাকে ব্লগিং
সাইট ক্রিয়েট করতে হবে। এজন্য আপনি প্রথম দিকে অনেক ধরনের ফ্রি ব্লগ সাইট গুলোতে
আপনি আপনার ব্লগ চালু করতে পারেন। এরপর আপনাকে এই ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন এবং
হোস্টিং কিনতে হবে।
তারপর এই ওয়েব সাইটে আপনি লেখালেখি করতে পারবেন। এরপর লেখালেখি করে বিভিন্ন
ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি
হতে হবে। তাছাড়া আপনি ব্লগিং করে সফল হতে পারবেন না। এই ব্লগে আপনি নানা ধরনের
আর্টিকেল যেগুলো মানুষ বেশি পছন্দ করে এবং গুগলে বেশি পরিমাণে সার্চ হয়ে
থাকে সেই বিষয়ে লিখতে হবে। আপনার আর্টিকেলগুলো যত ভালো ও গ্রহণযোগ্য হবে আপনার
ওয়েবসাইটে তত ভিজিটর আসবে।
এজন্য আপনাকে আগে সঠিকভাবে ব্লগিং শিখতে হবে। আপনি যদি ব্লগিং শিখে থাকেন তাহলে
তো খুব সহজে ব্লগিং করে টাকা আয় করতে পারবেন। আর যদি ব্লগিং সম্পর্কে আপনার কোন
ধারণা না থাকে তাহলে ব্লগিং শেখার জন্য আপনাকে দক্ষ ব্লগার বা কোন দক্ষ
প্রতিষ্ঠানে অনলাইন অথবা অফলাইনে কোর্স করতে হবে। এরপর যখন আপনি ব্লগিং শিখে
যাবেন তখন খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগকে নগদীকরণ করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট
ব্লগকে নগদিকরণ করার জন্য আপনাকে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। এডসেন্স
পেয়ে গেলে আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অথবা আর অন্য কিছু বিষয়ে স্পন্সার
করে টাকা আয় করতে পারবেন। এডসেন্স থেকে পেমেন্ট পাওয়ার পর সেই পেমেন্ট যেকোনো
ব্যাংক একাউন্ট অথবা মোবাইল একাউন্টে ট্রান্সফার করা যায়। আপনি চাইলে আপনার
বিকাশ একাউন্টে পেমেন্ট টা ট্রান্সফার করে নিতে পারেন। ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর
আসবে আপনার ইনকাম তত বাড়বে। এজন্য আপনাকে ভেবেচিন্তে সময় নিয়ে অনেক সুন্দর
সুন্দর এবং সত্য আর্টিকেল আপনার ব্লগ সাইটে পাবলিশ করতে হবে। আপনার ব্লগ সাইট যত
বেশি পুরনো হবে তত বেশি আপনার ইনকাম হবে।
ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়
অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ অনলাইন ইনকাম করার আরেকটি মাধ্যম হলো ইউটিউব
থেকে ইনকাম। ইউটিউবের মাধ্যমে কয়েক ভাবে ইনকাম করা যায়। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড
করে ইনকাম করা যায় আবার ইউটিউবে মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। ইউটিউব এর
মাধ্যমে মার্কেটিং করাই হলো ইউটিউব মার্কেটিং। সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয়
মাধ্যমগুলোর মধ্যে ইউটিউব অন্যতম। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার অনেকগুলো যোগাযোগ
মাধ্যম রয়েছে। যেমন ফেসবুক, টিকটক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, লিন্কড ইন ইত্যাদি।
আমরা সাধারণত ইউটিউব সহ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে অনেক সময়ই নষ্ট করে
থাকি। আমরা অনেকে ফেসবুকে যেমন ভিডিও দেখে সময় নষ্ট করি তেমনি ইউটিউবেও ভিডিও
দেখে সময় নষ্ট করে থাকি। কিন্তু ইউটিউব থেকেও যে ঘরে বসে আয় করা যায় এটা আর
কয়জনে জানে। ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটা ইউটিউব একাউন্ট। এই
ইউটিউব একাউন্ট এর মাধ্যমে অনেকভাবে ইনকাম করা যায়।
আপনি চাইলে কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট সম্পর্কে যাবতীয়
তথ্য তুলে ধরে মানুষের মাঝে মার্কেটিং করে তা থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া
আপনি যদি আপনার ইউটিউব একাউন্টে সুন্দর সুন্দর শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড দিয়ে
থাকেন তাহলে সেই ভিডিও যত মানুষ দেখবে এবং আপনার যত সাবস্ক্রাইবার বাড়বে তার
বিনিময়ে আপনি একাউন্টের মাধ্যমে ইউটিউব কোম্পানি আপনাকে টাকা দিবে। আপনার ভিডিও
বা কনটেন্ট গুলো যদি অনেক জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ইউটিউবে ভালো
পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসেই।
তবে শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড দিলে হবে না তার আগে আপনাকে শিখতে হবে ভিডিও এডিটিং।
ভিডিও এডিটিং করে তারপর ইউটিউব একাউন্টে আপলোড দিতে হবে। এর জন্য আপনাকে আগে
এডিটিং শিখতে হবে। বর্তমান সময়ে বাচ্চারা থেকে নিয়ে বৃদ্ধ বয়সের লোকেরা
ইউটিউবে শিক্ষামূলক ভিডিও দেখে থাকে। আপনি যদি সুন্দর সুন্দর উদ্দেশ্য মূলক ভিডিও
বানাতে পারেন এবং সেটা যদি মানুষের কাছে পছন্দনীয় হয় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি
ইউটিউবে জনপ্রিয় হয়ে যাবেন। এবং ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার যত বাড়বে আপনি তত
লাভবান হতে থাকবেন এবং আপনার আয় তত বাড়বে।
বিকাশের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় উত্তোলন
ইউটিউব এর পেমেন্ট গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে প্রদান করা হয়। আপনি যখন আপনার
ইউটিউব একাউন্ট থেকে আয় করবেন তখন ওই পেমেন্ট টা যেকোনো ব্যাংকিং একাউন্ট অথবা
মোবাইল একাউন্টের মাধ্যমে ট্রান্সফার করিয়ে নেওয়া যাবে। আপনি চাইলে ইউটিউবের
পেমেন্ট সরাসরি আপনার ব্যাংকে নিয়ে নিতে পারবেন। এছাড়া ব্যাংক থেকে খুব সহজেই
বিকাশে ট্রান্সফার করে সেই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
অনলাইনে টিউশনি করিয়ে ইনকাম
অনলাইনে আয় করার অনেকগুলো মাধ্যমের মধ্যে একটি হচ্ছে অনলাইনে টিউশনি করিয়ে
আয় করা। আপনি যদি টিউশনি করিয়ে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে আগে দেখতে হবে
আপনি কোন বিষয়ে বেশি দক্ষ এবং অন্যদের সেই বিষয়ে শেখাতে হবে। এই কাজটা আপনি
অনলাইনে সাহায্যে ঘরে বসেই শেখাতে পারবেন। বর্তমানে মানুষ সকল বিষয়ে জানার
জন্য বা শেখার জন্য অনলাইনের সাহায্য নিয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর ভিডিও
বানিয়ে আপনার প্রফেশনাল ইউটিউব পেইজে আপলোড দেন এবং জানার জন্য যখন কেউ ওই
বিষয়ে সার্চ করবে তখন আপনার আপলোডকৃত ভিডিওগুলো পেয়ে উপকৃত হবে। পরবর্তীতেও
আবার আপনার পেজ থেকে অন্য তথ্য পাওয়ার জন্য আপনার পেইজে ভিজিট করবে। আর
এভাবে আপনার যত ভিউ হবে আয় তত বেশী হবে। এছাড়া বর্তমান সময়ে অনেক অনলাইন
টিউটোরিং প্ল্যাটফর্ম আছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো ইউডেমি, চেঙ টিউটর,
টুইটরডটকম, প্রিপ্লি ইত্যাদি।
এগুলোর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীদের সংযোগ করে দেয়।
আপনি এগুলোতে টিউটরিং করতে পারবেন। যারা এগুলোর মাধ্যমে সংযুক্ত হবে তাদের
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শিক্ষা দিয়ে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। একজন শিক্ষক
সরাসরি টিউশনি করলে সাধারণত মাস শেষে হাতে হাতে টাকা পায়। ঠিক তেমনি অনলাইনে
টিউশনি করালে মাস শেষে স্টুডেন্টদের কাছ থেকে টাকা পাবেন। আপনি চাইলে আপনার
বিকাশ একাউন্টে টিউশনির টাকা নিতে পারবেন। এবং সেই টাকা খুব সহজেই বিকাশ থেকে
উত্তোলন করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে
ইনকাম করা যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো কোন ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের
প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করার মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রফিট ইনকাম করা।
পৃথিবীতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা অনেক। দিন দিন অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং এর চাহিদা অনেক বাড়ছে। এইজন্য আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে
পারেন তাহলে এ থেকে আপনি ঘরে বসে ভালো পরিমাণে আয় করতে পারবেন।
যখন কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির পণ্যগুলো সম্পর্কে আপনি আপনার
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বা যেকোনোভাবে অন্যজনের কাছে পরিচিতি তুলে ধরবেন এবং
আপনার মতামত বলবেন আর এ থেকে মানুষ কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্যগুলো সম্পর্কে
সঠিক এবং সত্য ধারণা পাবে এবং সেই প্রতিষ্ঠানের বা সার্ভিস ক্রয় করতে আগ্রহী
হবে তখন প্রতিষ্ঠানের মালিক আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রফিট দেবেন।
অনলাইনে এইভাবে মার্কেটিং করাকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি অন্যতম ভালো দিক হচ্ছে এর আয় করার কোন লিমিট
নেই। আপনি যত মার্কেটিং করতে পারবেন তত আয় করতে পারবেন। কোন ঘরে বসে আয় করার
জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে আপনার জন্য। তবে আপনাকে প্রথমে ভালোভাবে
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে হবে। তারপর কোন কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের
প্রোডাক্ট সম্পর্কে সঠিক তথ্য মানুষের মাঝে তুলে ধরতে হবে। তখন প্রতিষ্ঠান
আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রফিট দেবে। এভাবে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়কৃত পেমেন্ট বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন
অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম গুলো সাধারণত পেওনিয়ার অথবা সরাসরি ব্যাংক
ট্রান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট দিয়ে থাকে। আপনি যখন এই পেমেন্টগুলো উত্তোলন করতে
চাইবেন তখন এই পেমেন্ট আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টে ট্রান্সফার করে তারপর খুব সহজেই
বিকাশ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
অনলাইনে ড্রপশিপিং বিজনেস করে ইনকাম
অনলাইনে বিজনেস সম্পর্কে হয়তো আমরা অনেকেই জানি। তবে অনলাইনে ড্রপশিপিং বিজনেস
সম্পর্কে হয়তো আমরা বিস্তারিত ভাবে জানি না। তাই এবার অনলাইনে ড্রপশিপিং বিজনেস
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ড্রপশিপিং বিজনেস হচ্ছে একটি ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যাটফর্ম। সোজা কোথায় ড্রপশিপিং
বিজনেস হচ্ছে কারো কাছ থেকে কোন পণ্যের অর্ডার নিয়ে তা উৎপাদনকারীর কাছ থেকে
কিনে অর্ডারকারীকে পণ্যটি সরবরাহ করা। এজন্য আপনাকে উৎপাদনকারির সাথে চুক্তি করে
নিতে হবে। কারণ নিজের কাছে পণ্য না থাকলেও উৎপাদনকারির সাথে পণ্য ক্রয় করে
অর্ডারকারীর কাছে পণ্যটি বিক্রি করতে পারেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে অনলাইনে একটি
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এরপর ওয়েবসাইটের ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে
হবে।
এরপর ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর একটি থিম কিনতে হবে। এরপর আপনি যেসব পণ্য বিক্রি করতে
চাচ্ছেন সেই পণ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। এজন্য আপনার মার্কেটিং করার দক্ষতা থাকতে
হবে এবং উৎপাদনকারীর সাথে ভালো কমিউনিকেশন রাখতে হবে। যাতে করে আপনি কোন অর্ডার
পেলে উৎপাদনকারী সাথে সেটা কিনে ভালো মানের প্রফিট নিয়ে অর্ডারকারীর কাছে সরবরাহ
করতে পারেন। এছাড়া আপনাকে কাস্টমারের সাথে পারফেক্ট কমিউনিকেশন রাখতে হবে।
অনলাইনে ড্রপশিপিং বিজনেসের নানা সুবিধা রয়েছে।
কেননা এই বিজনেস শুরু করতে আপনাকে কোন ইনভেস্ট করা লাগবে না। কাস্টমারের অর্ডার
অনুযায়ী প্রোডাক্ট সরবরাহ করতে হবে। আপনাকে নিজে থেকে খরচ করে পণ্য স্টক করে
রাখতে হবে না। আপনি সরাসরি অর্ডার কনফার্ম করে উৎপাদনকারির সাথে পণ্য ক্রয় করে
অর্ডারকারির কাছে পণ্যটি বেশি প্রফিটে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। পণ্য
বিক্রির পর আপনি যে পেমেন্ট পাবেন সেটা ব্যাংকিং একাউন্টের মাধ্যমে বিকাশে
ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন এবং খুব সহজেই বিকাশ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
টেলিগ্রামে কাজ করে ইনকাম
টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম সম্পর্কে হয়তো আপনারা শুনেছেন তবে টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম
সম্পর্কে হয়তো খুব কমই জানেন। টেলিগ্রাম কি এবং টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে নিন।
টেলিগ্রাম হল একটি অ্যাপ বা ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। টেলিগ্রামের
সাহায্যে খুব দ্রুত এবং নিরাপদে বার্তা, ভিডিও আদান-প্রদান করা যায়। টেলিগ্রামে
গ্রুপ ভিত্তিক ভাবেও তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। আবার টেলিগ্রাম থেকে বিভিন্ন
ধরনের কমিউনিকেশন পরিচালনা করা যায়। এবার আসি টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম কিভাবে
করবেন। টেলিগ্রাম থেকে বেশ কয়েক ধরনের কাজ করে ইনকাম করা যায় যেমন-
টেলিগ্রামে অ্যাড দেখিয়েঃ টেলিগ্রামে অ্যাড দেখিয়ে খুব সহজেই টাকা ইনকাম
করা যায়। টেলিগ্রামে চ্যানেল তৈরি করে যদি আপনি ওই চ্যানেলে কোন কোম্পানি বা
পণ্যের অ্যাড দেখান তাহলে কোম্পানি বা পণ্যের মালিকের কাছ থেকে আপনি একটা ভালো
কমিশন পাবেন। তবে অবশ্যই আপনার ওই চ্যানেলটি জনপ্রিয় হতে হবে তা না হলে কোন
কোম্পানি বা পণ্যের মালিক আপনাকে অ্যাড দিতে চাইবে না।
টেলিগ্রাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেঃ টেলিগ্রাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। এজন্য আপনার টেলিগ্রাম একটি জনপ্রিয় চ্যানেল
থাকতে হবে। এবং ওই চ্যানেলে কোন কোম্পানি প্রতিষ্ঠানের বা নির্দিষ্ট পণ্য
সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরে মার্কেটিং করতে হবে। এভাবে মার্কেটিং করতে পারলে
কোম্পানি বা পণ্যের মালিক আপনাকে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রির একটা কমিশন দেবে।
টেলিগ্রামে অনলাইন ক্লাস করিয়েঃ টেলিগ্রামে অনলাইন ক্লাস করে টাকা
ইনকাম করা যায়। টেলিগ্রামে খুব সহজেই বার্তা এবং অডিও ভিডিও পাঠানোর যায়। আবার
অডিও এবং ভিডিও চ্যাট করা যায় খুব সহজে। যার কারণে আপনি চাইলে টেলিগ্রামে গ্রুপ
খুলে ওই গ্রুপে স্টুডেন্টদের যুক্ত করে ক্লাস নিয়ে মাস শেষে টাকা ইনকাম করতে
পারেন।
টেলিগ্রাম ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করেঃ টেলিগ্রামে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করে
ইনকাম করা যায়। এজন্য আপনাকে টেলিগ্রামে চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ডিজিটাল পণ্য
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে মেম্বারদের আকর্ষণ করতে হবে। গ্রুপের মেম্বাররা
যখন ওই পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে পণ্য কিনবে তখন আপনি পণ্য বিক্রি করে
ইনকাম করতে পারবেন।
টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম কৃত এই সকল টাকা আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টে নিতে পারবেন
এবং পরবর্তীতে যেকোনো সময় আয় কৃত এই টাকা খুব সহজে বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে
উত্তোলন করতে পারবেন।
অনলাইনে মাইনিং করে ইনকাম
অনলাইনে ইনকাম করার আরেকটি মাধ্যম হলো মাইনিং। মাইনিং বলতে সাধারণত ল্যাপটপ
অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে মাইনিং সফটওয়্যার চালিয়ে মাইনিং করাকে বোঝায়।
পিসির সাহায্যে মাইনিং সফটওয়্যার চালিয়ে আয় করা যায়। কিন্তু এই মাইনিং এর
কিছু সমস্যা আছে কারন মাইনিং সফটওয়্যার সবসময়ই চালিয়ে রাখতে হবে। এতে করে
প্রিসি বা ল্যাপটপে মাইনিং সফটওয়্যার থাকার কারণে পিসির আয়ু কমে যায় এবং
দেখা যায় যে বিদ্যুৎ বিল বেশি ওঠে। তবে এই সমস্যার সমাধান রয়েছে। এই সমস্যা
থেকে সমাধান পাওয়ার জন্য রয়েছে ক্লায়েন্ট মাইনিং।
এখানে নিজের কম্পিউটার বা পিসিতে মাইনইং না করে অন্য একটি থার্ড পার্টি
প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ইনভেস্ট করা যায় এবং সেই প্রতিষ্ঠানের
হার্ডওয়ার এবং মাইনিং সেট ব্যবহার করে তারা মাইনিং করবে এবং মাইনিং করার পর
আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কিছু প্রফিট দেবে। এই পেমেন্টটা আপনি যেকোনো
ব্যাংকিং একাউন্ট এর মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। আপনি চাইলে খুব সহজেই অন্য
ব্যাংকিং একাউন্ট থেকে আপনার বিকাশে পেমেন্ট ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন এবং
বিকাশ একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবে।
ক্রিপ্টো ট্রেডিং করে ইনকাম
অনলাইনে ক্রিপ্টো ট্রেডিং করে ইনকাম করা যায় যদি ট্রেডিং সম্পর্কে সঠিক ধারণা
এবং দক্ষতা থেকে থাকে। ক্রিপ্টো ট্রেডিং হলো যে কোন সম্পদের জন্য
ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রার ট্রেডিং। ক্রিপ্টো ট্রেডিং সম্পর্কে
অনেকেরই ধারণা রয়েছে আবার অনেকেই হয়তো এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানে
না। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে ক্রিপ্টো ট্রেডিং কিন্তু অনেক ঝুঁকিপূর্ণ একটি
বিষয়। আপনার যদি ট্রেডিং করে ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনাকে আগে ট্রেডিং
সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিয়ে পর্যাপ্ত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
প্রথমে আপনাকে একটি নামে ট্রেডিং একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর একাউন্টে ইনভেস্ট
করতে হবে। একাউন্টে ইনভেস্ট করার পর থেকে আপনি ক্রিপ্টো ট্রেডিং শুরু করতে
পারেন। ক্রিপ্টো ট্রেডিং থেকে ইনকাম করে প্রচলিত মুদ্রায় যেকোনো ব্যাংক
একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন। আবার ব্যাংক একাউন্ট থেকে খুব সহজেই আপনার
বিকাশ একাউন্টে ট্রান্সফার করে উত্তোলন করতে পারবেন।
লেখকের শেষ কথাঃ অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ
অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ বর্তমান সময়ে অনলাইনে অনেকেই ইনকাম করে থাকে।
অনলাইন ইনকাম করা বর্তমান সময়ে খুব একটা কঠিন কাজ নয় যদি আপনি অনলাইনে ইনকাম
সম্পর্কে সঠিক ধারণা লাভ করতে পারেন। আপনি যদি ধৈর্য সহকারে নিয়ম মেনে কাজ করে
যেতে পারেন তাহলে ঠিকই একদিন আপনি সফল হবেন এবং অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলে আমি বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত
জানানোর চেষ্টা করেছি এবং সেই সাথে ইনকাম কৃত অর্থ কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে
উত্তোলন করা যাবে সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হন
তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব অথবা আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন
যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। অনলাইন ইনকাম এবং অন্যান্য যাবতীয় তথ্য পেতে
ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ ধরে আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url