ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম - টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কতটুকু দরকারী
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে আপনি কি জানতে ইচ্ছুক? আপনি যদি ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন বন্ধ করতে চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ অব্দি পড়ুন।
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন মূলত অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য
ব্যবহৃত হয়ে থাকে। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার প্রথম থেকে শেষ অব্দি সকল নিয়ম এবং টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন সম্পর্কে বিস্তারিত সকল
তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন মূলত ফেসবুকের বাড়তি সুরক্ষার জন্য
ব্যবহার করা হয়ে থাকে।তবে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর জন্য অনেক সময়
ফেসবুক ব্যবহারে ঝামেলায় পড়তে হয়। তাই অনেকেই ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন বন্ধ করতে চাই। তবে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ
করার নিয়ম না জানার কারণে জটিলতায় পড়তে হয়। ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন বন্ধ করার সকল নিয়মগুলো নিচে দেওয়া হলো-
আপনি যদি ফোন অথবা ল্যাপটপ ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে প্রথমে আপনার ফোন
বা ল্যাপটপ থেকে প্রথমে আপনাকে ফেসবুকে প্রবেশ করতে হবে। তারপর ফেসবুকের সেটিংস এ যেতে হবে।তারপর সেখান থেকে সেটিংস এন্ড
প্রাইভেসি তে যেতে হবে। এরপর দেখতে পাবেন পাসওয়ার্ড অ্যান্ড
সিকিউরিটি নামে একটি অপশন। তারপর ওটাতে যেতে হবে।
পাসওয়ার্ড এন্ড সিকিউরিটি চাপ দেওয়ার পর আপনার সামনে আবার পাসওয়ার্ড এন্ড সিকিউরিটি নামে একটি অপশন পাবেন। এরপর অপশনটিতে যেতে হবে। যেটা থাকবে একাউন্ট সেটিং এ।
পাসওয়ার্ড অ্যান্ড সিকিউরিটি তে চাপ দিলে উপরের তিনটি অপশন
দেখাবে। এরপর আপনাকে দুই নম্বর অর্থাৎ টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন
এ চাপ দিতে হবে।
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এ চাপ দেওয়ার পর আপনি উপরে দুটি অপশন
দেখতে পাবেন। এরপর উপরের অপশনটাতে অর্থাৎ এসএমএস অর
হোয়াটসঅ্যাপ নামে অপশনটিতে যাবেন। এসএমএস অথবা হোয়াটসঅ্যাপের
মাধ্যমে আপনাকে একটা কোড প্রদান করা হবে। মূলত সেটার জন্যই এই অপশনটাতে
আপনাকে যেতে হবে।
এসএমএস অর হোয়াটসঅ্যাপ এ যাওয়ার পর উপরের অপশন গুলোতে সর্বপ্রথম
আপনাকে আবার এসএমএস অর হোয়াটসঅ্যাপ নামে একটি অপশন দেখাবে। সেখানে
আপনার ফোন নাম্বারের শেষের দুটি সংখ্যা দেখাবে এবং আগের গুলো ঢাকা
থাকবে। আপনাকে আপনার ওই নাম্বার এর মাধ্যমেই একটি কোড পাঠানো
হবে। এজন্য এখানে ওই অপশনটাতে অন এবং অফ এর একটি চিহ্ন দেখতে
পাবেন। এবং এটা যদি অফ থাকে তাহলে অন করে দিতে হবে। আর যদি
আগে থেকে অন করা থাকে তাহলে আর পরিবর্তন করার দরকার নাই।
এসএমএস অর হোয়াটসঅ্যাপ এ চাপ দেওয়ার পর একটি অপশন আসবে যেখানে একটি
নির্দিষ্ট কোড চাইবে যেটা আপনার কাঙ্খিত নম্বরে তিন মিনিটের মধ্যে
পাঠানো হবে।
কোড দিতে তিন মিনিট সময় লাগে না তার আগে আপনাকে এসএমএস অথবা
হোয়াটসঅ্যাপ এর মাধ্যমে কোড পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এরপর কোডটি যখন
আপনি পেয়ে যাবেন তখন কোড লেখা আছে এমন একটি ফাঁকা ঘরে কোডটি
বসিয়ে দিবেন। কোডটি বসিয়ে এরপর কন্টিনিউ এ চাপ
দিবেন।তারপর আপনি একটু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর একটি অপশন দেখতে পাবেন
যেখানে লেখা থাকবে টার্ন অফ। এরপর আপনি ওই টার্ন অফ অপশনটিতে চাপ
দিবেন। তাহলে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন বন্ধ হয়ে যাবে।
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কি
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বলতে ফেসবুকের
বাড়তি নিরাপত্তা কে বোঝায়। ফেসবুক কোম্পানি ফেসবুক
অ্যাকাউন্টের অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য এই টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন অপশনটি চালু করেন। ফেসবুকে লগইন করতে সাধারণত পাসওয়ার্ড
লাগে। তবে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি ফেসবুক ব্যবহার
কারীদের বাড়তি সুরক্ষা দিয়ে থাকে।
এই টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন অপশনটি যদি চালু করা থাকে তাহলে ফেসবুকে লগইন করার
সময় অতিরিক্ত একটি কোড দিতে হবে। এই কোডটি এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠানো হয়। অ্যাকাউন্ট লগইন করার সময়
বাড়তি একটা কোড চাইবে যেটি অন্য কেউ দিতে পারবে না এবং লগইন করতে পারবে
না।
তবে যদি আপনি নিজে অ্যাকাউন্ট লগইন করতে চান তাহলে এই
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর জন্য অতিরিক্ত যে কোডটি চাইবে
সেটা আপনি খুব সহজেই দিতে পারবেন কেননা এই কোড সাধারণত একাউন্টের ফোন নম্বরে
এসএমএসে পাঠানো হয়ে থাকে।
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর বিকল্প আছে কি
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর কিছু বিকল্প পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো ব্যবহার
করে ফেসবুক একাউন্টে নিরাপত্তা প্রদান করা যায়। এবার টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর
বিকল্প পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
গুগল অথেন্টিকেটরঃ ফেসবুকের টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর বিকল্প হলো গুগল
অথেনটিকেটর।গুগলের তৈরি এই অ্যাপসটি বিশ্বাসযোগ্য একটি অ্যাপ।
আনরেকগনাইজড লগিন অ্যালার্টসঃ ফেসবুকে এই অপশনটি যদি আপনার চালু থাকে
তাহলে আপনার বিপরীতে কেউ যদি আপনার একাউন্ট লগইন করতে চায় তাহলে আপনার কাছে একটি
নোটিফিকেশন যাবে। ফেসবুকের সেটিং এ এই অপশনটি পাওয়া যাবে।
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর সুবিধা
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর অনেক সুবিধা রয়েছে। যদি ফেসবুকে টু
ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি চালু থাকে তাহলে ফেসবুক একাউন্টের
নিরাপত্তা বজায় থাকে। ফেসবুক ইউজারদের একাউন্টে অনেক
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং কনটেন্ট থাকে। এজন্য ফেসবুকের বাড়তি নিরাপত্তার
প্রয়োজন হয়। এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি ফেসবুকের বাড়তি
নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যাওয়ার অনেক
ভয় থাকে।
ফেসবুকের যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং কনটেন্টগুলো চুরি হয়ে গেলে ফেসবুক
ইউজারের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। এই ক্ষতি যেন কেউ করতে না পারে এবং ফেসবুক
একাউন্ট হ্যাক করতে না পারে সেজন্য এই বাড়তি একটি সুবিধা যেটা টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন অপশন নামে পরিচিত।
ফেসবুকের রিয়েল ইউজার ব্যতীত যখনই অন্য
কেউ ফেসবুকে লগইন করতে যাবে অথবা হ্যাক করতে যাবে তখনই বাড়তি একটি কোড
চাইবে যেটা একজনের রিয়েল ইউজার ছাড়া কেউ ওই কোডটা পাবে না। কেননা এই কোডটা শুধুমাত্র নাম্বারে এসএমএস এর মাধ্যমে পাঠানো হয়ে থাকে। এই
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি ফেসবুকের বাড়তি
নিরাপত্তায় যথেষ্ট কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
তাই আপনি যদি আপনার ফেসবুক
একাউন্ট কে বাড়তি নিরাপত্তা প্রদান করতে চান এবং আপনার অ্যাকাউন্টের
যাবতীয় তথ্যগুলোকে সুরক্ষা রাখতে চান তাহলে আপনার ফেসবুকের সেটিং থেকে এই
অপশনটি চালু করতে পারেন।
টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর অসুবিধা
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর অসুবিধা বলতে এর কিছু ঝামেলা রয়েছে।ফেসবুকে টু
ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি চালু করা হয় মূলত ফেসবুকের বাড়তি নিরাপত্তার
জন্য। তবে ফেসবুকে এই অপশনটি যেমন বাড়তি নিরাপত্তা প্রদান করে সুবিধা দেয়
তেমনি এর কিছু অসুবিধা এবং ঝামেলাও রয়েছে।
কেননা এই অপশনটি চালু
থাকলে ফেসবুকে লগইন করার সময় সেই কাঙ্খিত কোডটি চেয়ে
থাকে।বারবার লগইন করার সময়ই এরকম ঝামেলা হয়ে থাকে যেটা অনেকের কাছে
অস্বস্তিকর মনে হয়।আবার অনেকে একটি ফোন নাম্বারে অনেকগুলো আইডি লগইন করে
সেক্ষেত্রেও লগইন করার সময় এই কোডটি পাওয়ার জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
এছাড়াও লগইনের সময় এই কোডটি পাওয়ার জন্য মোবাইল
নেটওয়ার্কে সিস্টেমের অনেক ধরনের ঝামেলার কারণে কোড দিতে অনেক দেরি
করে আবার মাঝে মাঝে কোড দেয় না। এ সময় ফেসবুক ইউজারদের অনেক
অস্বস্তিতে ভোগে। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এই অপশনটির জন্য ফেসবুকে লগইন
করার সময় কোড দেওয়ার এই সমস্যার জন্য অনেক সময় লেগে থাকে যেটি অনেক বিরক্ত
কর। এর জন্য অনেকেই বিরক্ত হয়ে ফেসবুক থেকে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন
অপশনটি বন্ধ করতে চায়।
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কতটুকু দরকারী
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর অনেক প্রয়োজন রয়েছে। টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন যেহেতু ফেসবুকের বাড়তি নিরাপত্তায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে সেজন্য এই
অপশনটির অনেক কার্যকরিতা রয়েছে।বড় বড় ফেসবুক
অ্যাকাউন্টগুলো হ্যাক হয়ে যাওয়ার এবং একাউন্টের তথ্য চুরি হয়ে যাওয়ার
ভয় বেশি থাকে।
ফেসবুকে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন মূলত তাদের জন্য বেশি
কার্যকরী যাদের একাউন্টে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং কনটেন্ট রয়েছে। কেননা ফেসবুক থেকে এখন অনেকে ইনকাম করে থাকে। বড় বড় অ্যাকাউন্টের
জন্য বাড়তি নিরাপত্তার প্রয়োজন হয় যেটা টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এই
নিরাপত্তা দিয়ে থাকে।
ফেসবুকে যারা অনেক বড় ইউজার অথবা মডেল, এক্টর,
এক্ট্রেস, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইত্যাদি তাদের জন্য ফেসবুকের বাড়তি সুরক্ষার অনেক
প্রয়োজন হয় কেননা তাদের একাউন্টে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন থাকে এবং
তারা ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে।
আবার তাদের ফ্যান ফলোয়ারের সংখ্যা অনেক বেশি হয়ে থাকে যার কারণে অ্যাকাউন্ট
হ্যাক হয়ে গেলে তাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তবে যারা ফেসবুক
থেকে কোনরকম ইনকাম রিলেটেড কোন কিছুর সাথে যুক্ত নয় অথবা ফেসবুক শুধুমাত্র কোন
কারন ছাড়াই ব্যবহার করে থাকে তাদের জন্য এই অপশনটি অত গুরুত্বপূর্ণ নয়।
যেহেতু
এই অপশনটি চালু থাকলে লগইন করার সময় নানা ঝামেলা পোহাতে হয় তাই সাধারণ ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট এর জন্য এই অপশনটি বন্ধ করাই ভালো। ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে ইতিপূর্ব আলোচনা করা হয়েছে। ছোট ফেসবুক অ্যাকাউন্টের অত বেশি নিরাপত্তা প্রয়োজন হয় না যতটা বড়
একাউন্টের নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজন হয়।
তাই আপনি যদি শুধুমাত্র
দৈনন্দিন রুটিন হিসেবে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই অপশনটি আপনার জন্য
অত জরুরি নয় এবং সমস্ত ঝামেলা এড়াতে আপনি এটা বন্ধ করতে
পারেন। ফেসবুকে এই টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশন চালু থাকার কারণে অনেক সময়
বিরক্তকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। তাই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যদি একটি
সাধারন একাউন্ট হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই অপশনটি বন্ধ করতে পারেন।
লেখকের শেষ কথাঃ ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম
ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের জানা
জরুরী কেননা বর্তমান সময়ে আমরা প্রায় সকলেই কম বেশি ফেসবুকের সাথে
পরিচিত। এছাড়াও টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কি, কিভাবে কাজ করে, এটা
ফেসবুকের জন্য দরকারি কিনা সে সম্পর্কেও জানা জরুরি যেটা এই পোস্টে বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে।
প্রিয় পাঠক আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন
তাহলে অন্যদের মাঝে শেয়ার করে দিন যাতে তারা ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য সকল
বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্য পেতে ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট
করতে পারেন।এতক্ষণ সময় ধরে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url