কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা - কালোজিরা খাওয়ার নিয়মপার্সিমন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন? আপনি যদি
পার্সিমন ফলের যাবতীয় উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি
আপনার জন্য। পার্সিমন ফল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে শেষ অব্দি পড়ুন।
পার্সিমন একটি অতি পুষ্টিকর ফল হওয়ায় স্বাস্থ্যের জন্য এটির উপকারিতা অনেক। এই
আর্টিকেলে পার্সিমন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা ছাড়াও বাংলাদেশে পার্সিমন ফলের চাষ
পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পেজ সূচীপত্রঃ পার্সিমন ফলের উপকারিতা
পার্সিমন ফলের উপকারিতা
পার্সিমন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। পার্সিমন ফল দেখতে ছোট তবে
ছোট আকারের হলেও এই পারসিমন ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর। কেননা
একটি পার্সিমন ফলে প্রায় ১৬৫ গ্রাম পুষ্টি উপাদান থাকে। পার্সিমন ফলে
রয়েছে ক্যালোরি, শর্করা, ফাইবার, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি,
ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি-৬, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ
ইত্যাদি। পার্সিমন ফলে এতগুলো পুষ্টিকর উপাদান থাকায় এর স্বাস্থ্য উপকারিতা
অনেক বেশি। পার্সিমন ফলের যাবতীয় উপকারিতা গুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
হজমে সাহায্য করেঃ আমাদের দেহের অনেক রোগ হয় খাবার হজম না হওয়ার কারণে।
খাবার যদি সঠিকভাবে হজম হয় তাহলে আমাদের দেহ অনেক রোগ থেকে রক্ষা পায়। পার্সিমন
ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার থাকার কারণে আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে সচল রাখতে
সাহায্য করে এবং পাকযন্ত্র কে সুরক্ষার দেয়।
ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ পার্সিমন ফল ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে শর্করা,
থায়ামিন (বি১), রিবোফ্লাভিন (বি২) ও ফোলেট রয়েছে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে
থাকে এবং পার্সিমন ফলে ফ্যাট ও সোডিয়াম এর পরিমাণ খুবই কম অথবা নেই বললেই চলে
তাই এটিতে ওজন বাড়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা
খাদ্য তালিকায় এই ফলটি রাখতে পারেন।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়তা করেঃ পার্সিমন ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
যথেষ্ট ভূমিকা রাখে কেননা এই ফলে ক্যালরির পরিমাণ অন্যান্য ফলের তুলনায় অনেক
কম। আবার এই ফলটি খেতে মধুর মত মিষ্টি। অনেকেই ডায়াবেটিসের কারণে মিষ্টি
জাতীয় কিছু খেতে পারেন না। তবে আপনি চাইলে মিষ্টির স্বাদ মেটাতে এবং
প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পেতে এই পার্সিমন ফল নিয়মিত খেতে পারেন।
রূপের লাবণ্য ধরে রাখেঃ আমাদের দেহের বেশিরভাগ রোগের ঔষধ উদ্ভিদ এবং ফুল
ও ফলেই রয়েছে। ঠিক তেমনি রূপের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য পার্সিমন ফল এর উপাদান
অত্যন্ত কার্যকরী। এই ফলে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন আমাদের
রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে তেমনি আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য
করে। এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে চেহারার সৌন্দর্য এবং লাবণ্য ধরে রাখতে এই পার্সিমন
ফল অনেক কার্যকরী।
ক্যান্সার ও হৃদরোগে ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করেঃ পার্সিমন ফলে রয়েছে
ভিটামিন ই যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও এতে
থাকা ভিটামিন বি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও
পার্সিমন ফলে প্রচুর পরিমাণে বেটা-কেরোটিন থাকায় এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে
সাহায্য করে থাকে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেঃ পার্সিমন ফলে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় দৃষ্টিশক্তির উন্নয়নে বড় ভূমিকা
পালন করে থাকে। পার্সিমন ফলে ভিটামিন এ এর পরিমাণ অনেক বেশি থাকায় চোখের
যাবতীয় সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করেঃ পার্সিমন ফল কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে বড় ভূমিকা পালন
করে। পার্সিমনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং আশ তাই এটি নিয়মিত খেলে
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত এই
পার্সিমন ফল খেতে পারেন।
পার্সিমন ফল কোন দেশে বেশি চাষ হয়
পার্সিমন ফল বর্তমানে অনেক দেশে চাষ হয়ে থাকে। তবে চীনে এই পার্সিমন
ফলের চাষ সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে এবং পার্সিমন ফলের জন্মস্থান
চীনে। বর্তমান বিশ্বের উৎপাদিত পার্সিমন ফলের অর্ধেকের বেশি চীন
দেশেই উৎপাদন হয়ে থাকে। এছাড়াও আরো অনেক দেশে এই পার্সিমন চাষ হয়ে
থাকে যেমন জাপান, ইতালি, থাইল্যান্ড, আমেরিকা, কোরিয়া, ভিয়েতনাম
ইত্যাদি আরো অনেক দেশ।
এই ফল টা জাপানের জাতীয় ফল হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও সুন্দর ও মজবুত কাঠের জন্য এই
ফলের চাষ করা হয়ে থাকে। এসব দেশগুলোতে হাজার বছর আগে থেকে পার্সিমন
ফলের চাষ করা হচ্ছে।বর্তমানে বাংলাদেশেও পরীক্ষামূলকভাবে এই
পার্সিমন চাষে সফলতা পাওয়া গেছে। এখন বাংলাদেশের অনেক কৃষি
উদ্যোক্তা পার্সিমন ফল চাষ করছে।
পার্সিমন ফলের স্বাদ কেমন
পার্সিমন ফলের উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি এই ফলটি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং
অত্যন্ত মিষ্টি। পার্সিমন ফলের স্বাদ অনেকটা মধুর মত। আবার পার্সিমন ফলে
খেজুর এবং আলু বোখারার ও স্বাদ পাওয়া যায়।
এই ফলটি দেখতে অনেকটা টমেটোর মত। এছাড়াও পার্সিমন ফল হুবহু
গাব এর মত দেখা যায়। এটি গাবের মতো দেখতে হলেও এর ভেতর অনেক
আলাদা।পার্সিমন ফল বেশ কয়েক রঙের হয়ে থাকে যেমন হলুদ কমলা এবং
লাল।
পার্সিমন ফলের দাম কত
পার্সিমন ফলের উপকারিতা পার্সিমন ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর ও সুস্বাদু হওয়ায় এই ফল সম্পর্কে
অনেকেই জানে আবার অনেকের অজানা। তবে পার্সিমন ফলের দাম সম্পর্কে অনেকেই
জানতে চায় যে বাংলাদেশে এই পার্সিমন ফলের বাজার মূল্য কত অথবা বিদেশে
এই ফল কেমন দামে বিক্রি হয়ে থাকে।পার্সিমন ফল অন্যান্য দামি
ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ফল। বাংলাদেশে মাঝে মাঝে এই পার্সিমন
ফলের আমদানি দেখা যায়। এছাড়া অন্যান্য দেশে এই
পার্সিমন ফল বাংলাদেশের টাকা ৩০০-৪০০ টাকায় বিক্রি হয়। বাংলাদেশের
বাজারে পার্সিমন ফলের দাম হলো প্রতি কেজি ৭০০/৮০০ টাকা। বাজার
ছাড়াও বড় বড় সুপার শপে এই পার্সিমন ফল পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে পার্সিমন ফলের চাষ পদ্ধতি
পার্সিমন অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু ফল হওয়ায় এটি এখন বাংলাদেশেও চাষ
হচ্ছে। এটি মূলত বিদেশী ফল।তবে বিদেশি এই পার্সিমন
ফল অত্যন্ত সুস্বাদু এবং দামি ফল হওয়ায় এই ফলের প্রতি অনেক
আকর্ষণ সৃষ্টি হয়েছে যা এখন বাংলাদেশে অনেকে কৃষি উদ্যোক্তা এই
ফলটি বাণিজ্যিক পর্যায়ে চাষ শুরু করেছে। পার্সিমন ফল চাষের
তেমন কোন বাড়তি নিয়ম নেই। পার্সিমন অল্প যত্নতেই চাষযোগ্য।
বাংলাদেশে যেভাবে পেয়ারা চাষ করা হয় ঠিক সেভাবে এই ফলের চাষ করা
হয়। পার্সিমন গাছে ফল দিতে প্রায় ৩/৪ বছর সময় লাগে।
পার্সিমন ফলটি সাধারণত শীত মৌসুমে পাওয়া যায়। এটি শীতের শুরু থেকে
শেষ অব্দি যেমন অক্টোবর মাস থেকে জানুয়ারি মাস অব্দি পাওয়া যায়।
ঠান্ডা আবহাওয়ায় এই ফলের ফলন অনেক ভালো হয়। অনেকে ছাদে আবার অনেকে
মাটিতে পার্সিমন ফলের গাছ লাগিয়ে থাকে।
তবে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে মাটিতে এই পারসিমন গাছ রোপন করা। মাটিতে পার্সিমন গাছ
রোপন করলে ফলন এবং গাছের বৃদ্ধি অনেক ভালো হয়। তবে ইচ্ছে করলে বাড়ির ছাদেও
পার্সিমন গাছ লাগানো যাবে।সঠিক পরিচর্যা এবং সময় দিলে ছাদে লাগানো
গাছেও ফল ধরবে। পার্সিমন চারা রোপনের পর মোটামুটি পরিচার্য শুরু করতে
হবে। পার্সিমন গাছে পানি দেওয়ার সময় অনেকে একটি ভুল করে থাকে সেটি হলো
গাছে অনবরত পানি দেয়।
অনেকে এই গাছে প্রতিদিন পানি দেয়। গাছে অনবরত পানি দেওয়ার কারণে অনেক সময়
গাছের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে এমনকি গাছ মরেও যায়। পার্সিমন গাছ লাগানোর পর
লক্ষ্য রাখতে হবে এই গাছের গোড়ায় যেন পানি জমা না থাকে। গাছের
গোড়া যখন শুকিয়ে যাবে ঠিক তখনই গাছে পানি দিতে হবে। তাছাড়া গাছের
গোড়া শুকানো অব্দি পানি দেওয়া যাবে না। গাছ লাগানোর এক মাস পর
গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে পরিমাণ মতো জৈব
সার, টিএসপি, পটাশ, হাড়ের গুড়া, খৈল ইত্যাদি একসাথে
মিশিয়ে তারপর গাছের গোড়ায় দিতে হবে।
এতে গাছের পাতা ঠিক থাকবে এবং গাছ বড় হবে। গাছ যখন বড় হবে গাছের পাতায়
এক ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে যা সচরাচর দেখা যায়। এটি মূলত পোকার
আক্রমণের কারণেই হয়ে থাকে।পোকাতে গাছের এসব পাতাগুলো খেয়ে নেয় যার কারণে
পাতাগুলো দেখতে বিশ্রী লাগে। এই পোকা দমনে মাঝে মাঝে প্রকার
উপদ্রবের সময় পার্সিমন গাছে পোকা মারার স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
পার্সিমন গাছে ফল ধরতে প্রায় ৩/৪ বছর সময় লাগে।এর ভিতরেও এই
গাছের সঠিক পরিচর্যা নিতে হবে। পার্সিমন দামি ফলগুলোর ভিতরে অন্যতম একটি
ফল। বর্তমান সময়ে এই পার্সিমন ফলের চাহিদা রয়েছে বেশ ভালো।
বর্তমানে বাজারে পার্সিমন ফলের অনেক দাম প্রায়
৭০০/৮০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হয়ে থাকে। তাই বাণিজ্যিকভাবে
পার্সিমন চাষ করার ফলে পরিবারের পুষ্টি নিশ্চিত এবং আর্থিকভাবে
লাভবান হওয়া সম্ভব।
পার্সিমন চারা গাছ সংরক্ষণ
পার্সিমন ফলের চাষ করার জন্য চারার প্রয়োজন।শুধুমাত্র
পার্সিমনই নয় প্রত্যেকটি গাছ লাগানোর পূর্বে বীজ না হয় চারার
প্রয়োজন হয়ে থাকে। ঠিক তেমনি পার্সিমন গাছ লাগানোর জন্য চারার
প্রয়োজন হয়ে থাকে। চারা ছাড়া এই গাছ রোপন করা সম্ভব নয়। তাই
রোপনের পূর্বে এই গাছের চারা সংরক্ষণ করতে হবে।বর্তমান সময়ে
পার্সিমন গাছের চারা দুইভাবে সংরক্ষণ করা যায়।
প্রথমত গ্রাফটিং করে আর দ্বিতীয়ত বিজ থেকে চারা উৎপাদন করে।
বর্তমান সময়ে পার্সিমন চাষ করতে গ্রাফটিং পদ্ধতিতে চারা উৎপাদন
বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এছাড়াও এই ফলের বীজ থেকেও চারা উৎপাদন
সম্ভব তবে বীজ থেকে চারা উৎপাদন অনেক সময় সফল না হওয়ার
কারণে সবাই গ্রাফটিং পদ্ধতিতে পার্সিমন চাষ বেশি লক্ষ্য করে যাচ্ছে।
চারা সংরক্ষণের জন্য প্রথমে পার্সিমন গাছ থেকে গ্রাফটিং করে চারা
তৈরি করতে হবে।
পার্সিমন গাছের স্বল্পতার জন্য অনেকের কাছে এই গাছ না থাকার কারণে
পার্সিমন গাছের চারা ক্রয় করতে হয়।প্রত্যেকটি দুই
ফিট উচ্চতার চারা ১২০০ টাকায় বিক্রি হয়।এছাড়াও এর থেকে বড় চারা
বা গাছ আরো বেশি দামে বিক্রি হয়। আবার অনেকে ছাদে অথবা বাগানে
লাগানোর জন্য শখ করে ফলসহ বড় গাছ ক্রয় করে থাকে যার দাম গাছের
সাইজ এবং ফল অনুসারে প্রায় ৩০ হাজার, ৪০ হাজার ও
৫০ হাজার হয়ে থাকে। আবার এর থেকে কম বেশিও হয়ে থাকে।
পার্সিমন এত দুর্লভ কেন
পার্সিমন একটি বিদেশী ফল যা অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং
সুস্বাদু। বিদেশে এই ফলের চাষ হাজার বছর আগে থেকে
হয়ে আসছে। তবে বাংলাদেশে এই পার্সিমন দুর্লভ কেননা এটি
বিদেশী ফল আবার বাংলাদেশ এখনো সেভাবে চাষ হয় না। তবে
পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করার পর এখন আস্তে আস্তে বাণিজ্যিক পর্যায়ে এই
পার্সিমন চাষ শুরু হচ্ছে।
যখন পরিপূর্ণভাবে পার্সিমন এর চাষ শুরু হবে এবং অনায়াসে এই ফলটি
যেকোনো জায়গায় পাওয়া যাবে তখন এটি সহজলভ্য মনে হবে। এর
আগে বিদেশী একটি ফল ড্রাগন যেটা অনেক আগে বাংলাদেশের
দুর্লভ ছিল। তবে ধীরে ধীরে পরিচিতি পেয়ে বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে চাষ হয়ে
যাচ্ছে যা এখন বাংলাদেশের সহজলভ্য।
এমন আরো অনেক ফল রয়েছে যেগুলো আগে বাংলাদেশে পাওয়া যেত না কিন্তু
বর্তমানে চাষ শুরু হয়েছে এবং ফল পাওয়া যাচ্ছে। ঠিক তেমনি এই
পার্সিমন বর্তমানে দুর্লভ কেননা এই ফল গাছ লাগানোর
৩/৪ বছর পর পাওয়া যায়। এবং বাংলাদেশে এখনো
পরিপূর্ণভাবে এই ফলের চাষ হয়নি। যদিও বা কিছু যায়গায়
পার্সিমন এর চাষ দেখা যাচ্ছে তবে এর ফল দিতে অনেক দেরি
হওয়ায় এখনো সেভাবে বাজারজাত হয় না আর হলেও খুব কম।
লেখকের শেষ কথাঃ পার্সিমন ফলের উপকারিতা
পার্সিমন ফলের উপকারিতা এবং পার্সিমন ফল সম্পর্কে আমাদের কম বেশি ধারণা রাখা প্রয়োজন কেননা এটি অনেক পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি ফল। যেটি এখন বাংলাদেশেও চাষ করা হচ্ছে। তাই পার্সিমন ফলের চাষ পদ্ধতি এবং পার্সিমন ফলের যাবতীয় উপকারিতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অন্যদের মাঝেও শেয়ার করে দিন যাতে তারাও এটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য সকল বিষয় যাবতীয় তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ সময় ধরে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url